• দুপুর ১২:১৬ মিনিট শুক্রবার
  • ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  • ঋতু : গ্রীষ্মকাল
  • ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
এই মাত্র পাওয়া খবর :
সোনারগাঁয়ে প্রাথমিকে অনলাইন বদলী আবেদনে অনিয়মের অভিযোগ জামপুরে ৪টি ওয়ার্ডের নেতাকর্মী নিয়ে বাবুল ওমরের নির্বাচনী প্রচারনা সভা সোনারগাঁয়ে উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মী বেচা-কেনার হিড়িক সোনারগাঁয়ে নেতাকর্মী বেচা-কেনার হিড়িক সোনারগাঁয়ে করোনা যোদ্ধাকে ডাকাত আখ্যা দিয়ে হত্যার চেষ্টা সোনারগাঁয়ে যাত্রীবাহি বাসের ধাক্কায় অটোচালক নিহত সোনারগাঁ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর নির্বাচনী কর্মীসভা অনুষ্ঠিত সোনারগাঁ জাদুঘরে ১৫ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা সোনারগাঁয়ে মোটর সাইকেলে বেড়ানোর কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ ঈদে গরীবের ভাগ্যেও জুটছেনা ছাডি মাংস ঈদে গবীরের মাংসের বদলে ভরসা ছাডি মাংস সোনারগাঁ উপজেলা কেন্দ্রীয় মসজিদে ঈদের জামাতের সময় সুচি সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে সোনারগাঁয়ের বাংলা বাজারে ঈদের জামাত আদায় সোনারগাঁয়ে গরুর মাংস কিনতে না পেরে মুরগী কিনতেও নাজেহার গরীর মানুষ সোনারগাঁয়ে গরুর মাংস ব্যবসায়ীরা বেপরোয়া সোনারগাঁয়ে আলোর পথ সমাজ কল্যাণ সংস্থার খাদ্য সামগ্রী ও নগদ অর্থ বিতরণ সোনারগাঁয়ে ইট ভাটায় হামলা গাড়ি ভাংচুর ও হামলায় আহত ৫। সোনারগাঁয়ে বেড়েছে গরুর মাংসের দাম সোনারগাঁয়ে সাংবাদিক ও সুধী জনের সন্মানে জাগো সোনারগাঁও২৪.কমের ইফতার সোনারগাঁ সাব রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখকদের নতুন কমিটির অনুমোদন
চেয়ার হারিয়ে নিরাপত্তায় ভুগছেন জহিরুল হক চেয়ারম্যান

চেয়ার হারিয়ে নিরাপত্তায় ভুগছেন জহিরুল হক চেয়ারম্যান

Logo


নিউজজ সোনারগাঁ টুয়েন্টিফোর ডটকম: সোনারগাঁয়ের বারদী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জহিরুল হক নিরাপত্তা চেয়ে সাধারণ ডায়েরী (জিডি) করেছেন।

বুধবার সকালে চেয়ারম্যানের ভাই ওবায়দুল হক ও তার ছেলে হাফিজুল হক দোলনকে বারদী বাজারে একা পেয়ে লাঠিসোটা ও রামদা নিয়ে ধাওয়া করে বাড়িতে নিয়ে যায়। এসময় সাবেক চেয়ারম্যানকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে মারধর করতে উধ্যত হয়। এসময় তাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় বিকেলে চেয়ারম্যান জহিরুল হক বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় সাধারণ ডায়েরী করেন।

বারদী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জহিরুল হক উল্লেখ করেন, উপজেলার বারদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দু’দফায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তৃতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি মনোনয়ন পাননি। কিন্তু নির্বাচনে ইউপি সদস্য পদে কোন প্রার্থীর পক্ষেও ছিলেন না। নির্বাচনে ৯ নং ওয়ার্ডে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করেন। এর মধ্যে নাজমুল হক নির্বাচিত হন। পরাজিত হয়ে ইব্রাহিম খলিল ইবু ও জাকির হোসেন নির্বাচনের দিন রাতে একত্রিত হয়ে তার বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে। ইব্রাহিম খলিল ও জাকির হোসেন পরাজিত হয়ে জহিরুল হক চেয়ারম্যানকে দোষারোপ করে বাড়িতে গিয়ে চেয়ারম্যানের ভাই তাইজুল ইসলাম, ভাতিজা সাকিব, তানজিল, ভাইয়ের স্ত্রী বিলকিস, মুন্না, আমেনা বেগম আহত হন। আহতদের ঢাকার একটি বেসরকারী হাসপাতালে ভর্তি করে। এছাড়াও নির্বাচনে পর্যবেক্ষনে থাকা সাংবাদিকদের গাড়িসহ প্রায় ২০-২৫টি গাড়ি ভাংচুর করে। এ ঘটনার পর তৃতীয় ধাপে এ ইউনিয়নের বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত চেয়ারম্যান লায়ন মাহবুবুর রহমান বাবুল মিমাংসা করে দেন।

এ ঘটনায় প্রায় এক মাস পর বুধবার সকালে চেয়ারম্যানের ভাই ওবায়দুল হক ও তার ছেলে হাফিজুল হক দোলন বারদী বাজারে গেলে একা পেয়ে ইব্রাহিম খলিলের নেতৃত্বে সৈকত রাসেল, মানিকসহ ১০-১২ জনের একটি দল লাঠিসোটা ও রামদা নিয়ে ধাওয়া করে বাড়িতে নিয়ে যায়। এসময় চেয়ারম্যানকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে মারধর করতে উধ্যত হয়। এসময় তাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় বিকেলে চেয়ারম্যান জহিরুল হক বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় সাধারণ ডায়েরী করেন।

বারদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল হক বলেন, আমি এখনো এ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তাছাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি। আমার ও আমার জীবনের নিরাপত্তা নেই। আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার বাড়ি পর্যন্ত আমার পরিবারের সদস্যদের ধাওয়া করে নিয়ে যায়। জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সোনারগাঁ থানায় আমি সাধারণ ডায়েরী করেছি।

অভিযুক্ত ইব্রাহিম খলিল বলেন, জহির চেয়ারম্যান তার প্রভাবে ভাতিজাকে নির্বাচিত করেছেন। তবে হুমকির বিষয়ে কোন কথা বলেননি।

সোনারগাঁ থানার ওসি মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান বলেন, চেয়ারম্যান জহিরুল হক নিরাপত্তা চেয়ে সাধারণ ডায়েরী করেছেন। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


Logo

Website Design & Developed By MD Fahim Haque - Web Solution