লাঞ্ছিত হাজি তাহের আলীর ছেলে যুবলীগ নেতা মো. ইকবাল হোসেন বলেন, তার বাবার বয়স ৮৫ বছর। ২০১৪ সালের একটি মামলায় তার বাবা আদালতে সত্য সাক্ষী দিয়েছেন। ওই সাক্ষীতেই আসামিদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়েছেন আদালত। এ মামলায় দু’জন ১৭ দিন কারাভোগ করে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। জামিনে বের হয়ে ১৭ দিন কারাভোগ করায় তার বাবাকে মূসা মিয়ার নির্দেশে ১৭বার জুতা পেটা করা হয়েছে। এর আগেও তার বাবাকে আসামিরা পিটিয়ে বাম পা ভেঙে দিয়েছিল। ৪ মাস চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। এখনো তার পায়ে রড ভর্তি রয়েছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মূসা মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, তাহের আলীর মিথ্যা স্বাক্ষীর কারণে এ মামলায় আদালত আমাদের সাজা দিয়েছেন। ক্ষিপ্ত হয়ে মোস্তফা তাহের আলীর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছে। তবে ১৭টি নয়, মনে হয় দু’চারটি বারি মেরেছে।
সোনারগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান বলেন, এ বয়সের মানুষকে এভাবে লাঞ্ছিত করা খুবই দুঃখজনক। অভিযোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।