নিউজ সোনারগাঁ২৪ডটকম:
সোনারগাঁ থানার ওসি মোরশেদ আলম ও এসআই সাধন বসাকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছেন বলে অভিযোগ করেন। যুবলীগ নেতা জাহিদুর ইসলাম স্বপন বাদি হয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা আদালতে এ মামলাটি করেন।
সোনারগাঁ থানার ওসি মোরশেদ আলম জানান, সোনারগাঁও পৌরসভার দত্তগ্রামে গ্রামে ১৭২ শতাংশ একটি জমি নিয়ে আল-মোস্তফা ও মাছুম চেšধুরীর মধ্যে দ্বন্ধ চলে আসছিল। এই দ্বন্ধের জের ধরে আল মোস্তফা নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত ম্যাজিষ্ট্রিট আদালতে ১৪৫ ধারা মোতাবেক ৪৯০/১৮ একটি মামলা করেন। সেই মামলা চালাকালীন সময়ে গত ৮ তারিখে মাছুম চৌধূরী ও জাহিদুর ইসলাম স্বপনগংরা রাতের আধারে উক্ত জমিটি দখল করার চেষ্টা করে। এসময় আমরা খবর পেয়ে সেখানে উপস্থিত হলে মাসুম চৌধুরী ও স্বপন গংরা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এসময় জাহিদুর ইসলাম স্বপন পালাতে গিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে পায়ে আঘাত পান। সেখান থেকে জাহিদুর ইসলাম স্বপনকে উদ্ধার করে সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে থানা হাজতে আটকে রাখা হয়। পরের দিন ৯ তারিখ সকালে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম নান্নু ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিরা থানায় তাদের জিম্মায় স্বপনকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় গতকাল বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জ আদালতে জাহিদুর ইসলাম স্বপন বাদি হয়ে আমাকে ও এসআই সাধন বসাকের বিরুদ্ধে ৫০ লাখ টাকার চাঁদা দাবি ও তাকে থানায় আটকে রেখে মারধরের অভিযোগ এনে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।
এ ব্যাপারে জাহিদুর ইসলাম স্বপন জানান, জাহিদুর ইসলাম স্বপন বলেন আমি আমার বাড়িতে বসবাস করছি পুলিশ আমাকে জোড় পূর্বক উঠিয়ে নিয়ে ৫০ লাখ টাকা দাবি করছে। দাবিকৃত টাকা পরিশোধ না করায় পুলিশ আমােকে মারধর করেছে। ফলে অামি আমার নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছি।