নিউজ সোনারগাঁ টুয়েন্টিফোর ডটকম: গ্রীষ্মকালে যেসব ফল আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে তার মধ্যে তরমুজ ও আনারস একটি উল্লেখযোগ্য ফল। এ ফলটি একটি মৌসুমী ফল। তরমুজ ও আনারস বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাতেই প্রচুর পরিমাণে জন্মে চৈত্র ও বৈশাখ মাসে খুব বেশী পাওয়া যায়। তরমুজ ও আনারসের মন কাড়া রং আর রসাল মিষ্টি স্বাদের জন্য সবার কাছে এ ফলটি অত্যান্ত প্রিয়। গরমের সময় তরমুজ আহারে দেহমনে প্রশান্তি আনে। শুধু তাই নয় পুষ্টি গুনে ভরা তরমুজ দেহের পুষ্টি চাহিদা দ্রুত পূরণ করে নেয়। তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান। যা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলে। তাই সকলে মৌসুমী এ ফলটি খাওয়া উচিত।
আনারসে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ এনজাইম ব্রোমেলেইন। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’-পাওয়া যায়। এই ফলে আছে ম্যাঙ্গানিজ নামক খনিজ উপাদান, যা দেহের শক্তি বাড়ায়। আছে যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন বি-১, যা শরীরের জন্য অপরিহার্য। পাশাপাশি এই ফল খেলে শরীরে খুব কম ক্যালরি সঞ্চিত হয়।
সেই মৌসুমী ফল আটকা পড়ে গেছে সিন্ডিকেটের কবলে। মোগরাপাড়া চেšরাস্তায় এলাকায় প্রতি কেজি তরমুজ ৪০/৪৫ টাকা আর প্রতি পিস আনারস (ওজন ৪০০ গ্রাম) বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। যা অন্যান্য বাজারের তুলনায় কেজিতে ১০ টাকা বেশী। ক্রেতারা অভিযোগ করেন বিশেষ সিন্ডিকেটের কারণে এখানে যারা তরমুজ বিক্রি করেন তারা সবাই একই দামে বিক্রি করতে বাধ্য। কারণ তারা যাদের কাজ থেকে তরমুজ কিনের তারা এমন ভাবে তরমুজের দাম নির্ধারন করেন তাতে তারা কম দামে বিক্রি করার কোন জো নেই। এছাড়া অন্যান্য ফলের মধ্যেও রয়েছে সিন্ডিকেটে।