নিউজ সোনারগাঁ২৪ডটকম:
সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপিতে মান্নানের অর্ভিবাব অনেকটাই শখের বসে। জিয়াউল রহমানকে ভালবেসে জাতীয়তাবাদি দল বিএনপিকে তিনি ভালবাসেন। ভালবাসের শহীদ জিয়াউল রহমানে সহধর্মীনি খালেদা জিয়া ও তার ছেলে তারেক রহমানকে। সেজন্য দল করার সুবাদে যেমন দুহাতে দলের জন্য খরচ করেছেন টাকা তেমনি দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও যুগ্ম-মহাসচিব তারেক রহমানকে ভালবেসে তাদের নির্দেশে সরকার বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে দলীয় সকল কর্মকান্ডে নিজের সমর্থিত নেতাকমীদের নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছেন। সেজন্য তিনি কয়েকবার হামলা মামলার শিকার হয়েছেন। সরকার বিরোধী আন্দোলন সফল করতে বিভিন্ন সভা সমাবেশ মিছিল মিটিং করে তিনি দেড় ডজনের মতো মামলার আসামী হয়েছেন। তারপরও দলের নেতাকর্মীদের ভালবাসায় তিনি সোনারগাঁ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। সরকার বিরোধী মামলার কারণে কয়েকবার তার চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যহতি দিয়েছে সরকার তারপরও কান্ত হননি এ নেতা। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ডাকে সবসময় থেকেছেন রাজপথে। হামলা-মামলা করে তার আদর্শ ও নীতি থেকে সামন্য বিচ্যুতি ঘটাতে পারিনি। সেজন্য দলের নেতাকর্মীদের আশা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সোনারগাঁ আসন থেকে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন নিয়ে এমপি নির্বাচিত হন। সেজন্য তিনি দলের নেতাকর্মীদের নিজে কাজ করে যাচ্ছেন। মনোনয়ন দৌড়ে সোনারগাঁ থেকে যে কজন নেতা অর্ভিবাব ঘটেছে তার মধ্যে অন্যতম আজহারুল ইসলাম মান্নান। তবে, মান্নান মনোনয়ন পাবেন কি পাবেন না সে দ্বিধাদন্ধে অনেকেই ভুগছিলেন। অপরদিকে তার ছেলে খায়রুল ইসলাম সজিবকে জেলা ছাত্রদলের কমিটিতে পদ পাওয়া নিয়েও অনেকে দ্বিধাদন্ধে ভুগছিলেন। সব দ্বিধাদন্ধের অবসান ঘটিয়ে খায়রুল ইসলাম সজিবকে সাধারণ সম্পাদক করে জেলা ছাত্রদলের কমিটি ঘোষনা করে কেন্দ্র। সজিবের এ পদ পাওয়ার ফলে মান্নান পন্থি নেতাকর্মীদের অনেকটা আত্ম বিশ্বাস ফিরে এসেছে। এ আত্মবিশ্বাস মান্নান পন্থি নেতাকর্মীদের মাঝে আত্মশক্তি সঞ্চার করেছে বলে মনে করেন তার নেতাকর্মীরা। ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও মান্নান সোনারগাঁ থেকে মনোনয়ন পাবে বলে অনেকটাই নিশ্চিত তার শিবিরে।