নিউজ সোনারগাঁ টুয়েন্টিফোর ডটকম: সোনারগাঁও জি আর ইনস্টিটিউশনে অধ্যক্ষ সুলতান মিয়া ও সোনারগাঁও পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং সোনারগাঁ জি আর ইনস্টিটিউশনের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য দুলাল মিয়ার একটি ফোনালাপ ফাঁস হয়েছে। গতকাল রবিবার রাতে ফোনালাপটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে ভাইরাল হয়। সেখানে ৪ মিনিট ২২ সেকেন্ড ফোনালাপে সোনারগাঁও জি আর ইনস্টিটিউশনের অধ্যক্ষ সুলতান মিয়া বলেন আমি বিএনপি এটা স্যার জানে। সে জন্য তিনি আমাকে বিএনপি বলে ডাকেন। এছাড়া ফোনালাপে সোনারগাঁও জি আর ইনস্টিটিউশনের মুল ফটকে
নারায়নগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেনের লাগানো নাম ফলকটি ভাঙ্গার ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
ফোন আলাপে দুলাল কাউন্সিলর ফোন করে অধ্যক্ষকে সালাম দিয়ে বলেন স্যার জামান ভাইকে ফোন দিয়েছিলাম ফোন ধরে নাই তারা কি আসছে। তখন অধ্যক্ষ সুলতান মিয়া বলেন আমি তাদের আসতে বলছি তারা আসবে আপনি আসেন। তখন দুলাল মিয়া বলেন আমি আসলে যদি কোন সমস্যা হয়। তখন সুলতান মিয়া দুলাল মিয়াকে অভয় দিয়ে বলেন, আমি বলেছি তো তারা আসবে আপনার আসেন কোন সমস্যা নেই। এর পর দুলাল মিয়া নাম ফলকটি ভাঙ্গার বিষয়ে কথা তুলেন। তখন দুলাল মিয়া জানান, স্যার সে দিন এমপি সাহেব যখন স্কুলে গেছে তখন আমি পরে গিয়েছিলাম। তখন দেখলাম স্যার বিভিন্ন সমস্যা নিয়া আপনার সাথে কথা বলে বের হয়ে গেছেন। এরপর আমরাও বের হয়ে গেছি। স্যার এমপি স্যার কি নাম ফলক ভাঙ্গছে?তখন উত্তরে অধ্যক্ষ বলেন, না স্যার তো কলেজ থেকে বের হয়ে পৌরসভায় ডুকেছে। তখন আমি বিদায় নিয়ে চলে এসেছি। স্যার এটা ভাঙ্গার ব্যাপারে কিছুই জানে না। তখন কাউন্সিলর দুলাল অধ্যক্ষ কে প্রশ্ন করেন আপনি নাকি সাংবাদিকদের কাছে বলেছেন এটা এমপি স্যার ভেঙেছে তখন অধ্যক্ষ সুলতান মিয়া কথা ঘুরিয়ে বলেন আমিতো কত কথাই বলি, সাংবাদিকরা লিখে দিলেই হলো। আপনি আসেন সামনাসামনি সব খুলে বলবো।এছাড়া তিনি আরো কিছুক্ষন কথা বলেন কাউন্সিলর দুলালের সাথে যা ফেসবুকে ভাইরাল হয়।