অনেকের মুখেই শুনে থাকবেন প্রেসার ওঠা নামা করছে। এটা খুব খা’রাপ লক্ষণ। একজন মানুষ যদি শা’রীরিক ভাবে সু’স্থ থাকে, তাহলে তার এই স’মস্যা হয় না।
আপনার যদি মাথা ঘোরে, অবসাদ, নিশ্বা’স নিতে ক’ষ্ট হয়, বমি বমি ভাব আসে, তাহলে বুঝতে হবে আপনার লো-প্রেসার হয়েছে। অপুষ্টিজনিত কারনে এই স’মস্যা হতে দেখা যায়।যে সব
মে’য়েরা স’ন্তানসম্ভবা, তাদের প্রথম ৬ মাস প্রেসার লো থাকে। শ’রীরের হরমোনের কারনে এটা হয়। এই সময় মাথা ঘোরা, বমি হওয়া, মাঝে মাঝে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া,
এই সব কারন গু’লি হতে দেখা যায়। এই সময় নাড়ী বা পালস এর গতি বেড়ে যায়।হ’ঠাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে যা করবেন
– ১. হটাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে আপনি শাক সবজি, ডাল, ছোলা, লাল আটা, টমেটো, লাল চালের ভাত খেতে পারেন। এই সব খেলে ভালো উপকার পাবেন।
২. হটাৎ করে প্রেসার বেড়ে গেলে কম চর্বি যুক্ত খাবার খান। এক কাপ দই খান, এক গ্লাস দু’ধ পান করুন।
৩. যাদের উচ্চ র’ক্তচা’প আছে তারা আধ কাপ করে ফল খান। মাঝারি সাইজে’র একটি আপেল খেতে পারেন, তবে ফলের রস খাওয়ার থেকে গোটা ফল খাওয়া ভালো।
৪. বিচি জাতীয় খাবার খান। যেমন একটি কাপের তিন ভাগের এক ভাগ বাদাম বা আধকাপ রান্না করা শিম বা মটরশুঁটি খান।
হ’ঠাৎ প্রেসার কমে গেলে যা করবেন ঃ- যাদের অতিরি’ক্ত দু’শ্চিন্তা আছে, অতিরি’ক্ত পরিশ্রম করেন, তাদের লো- প্রেসার হতে দেখা যায়।
প্রেসার যদি অতিরি’ক্ত নেমে যায় তাহলে মাথা ঘুরে পরে বি’পদ হওয়ার সম্ভবনা বেশী থাকে।
১. হটাৎ করে লো-প্রেসার দেখা দিলে এক কাপ কফি খেতে পারেন।বা হট চকোলেট খেতে পারেন।এটি প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে।
২. বিটের রস হাই প্রেসার ও লো প্রেসারের জন্য খুবই উপকারি। এটি র’ক্তচা’প স্বা’ভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
৩. প্রেসার লো হয়ে গেলে ৫টি কাঠ বাদাম খান, ১৫ থেকে ২০ টি চিনা বাদাম খান। এটি প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করবে।
৪. সারাদিনে বাড়ে বাড়ে নুন চিনির জল খেলে প্রেসার অনেক বেড়ে যায়।
৫. রোজ একটা করে গোটা ডিম সেদ্ধ খান আর ফল খান। তাহলেই প্রেসার বেড়ে যাবে।