নিউজ সোনারগাঁ টুয়েন্টিফোর ডটকম: সোনারগাঁ উপজেলার বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নের মেঘনা নদী খনন করে লঞ্চঘাট নির্মাণ ও আনন্দবাজার হাটের নিম্নাংশ বালু দিয়ে ভরাট করার কারণে ঐতিহ্যবাহী আনন্দবাজারের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বৈদেরবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আল আমিন সরকার।
আলামিন সরকার জানান, মেঘনা নদী বেষ্টিত বারদি ইউনিয়নের নুনেরটেকসহ আড়াইহাজার ও মেঘনা উপজেলার হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতের জন্য আনন্দবাজার হাটের নৌ-ঘাটটি ব্যবহার করে থাকেন। এখানে কোন স্থায়ী নৌ-ঘাট না থাকার কারণে কাঁদামাটি পার হয়ে কষ্ট করে রাস্তায় উঠতে হয়। সেজন্য এই এলাকারর মানুষের একটি দাবি ছিল এখানে একটি স্থায়ী লঞ্চঘাট নির্মাণ করা। সেই দাবির প্রেক্ষিতে সরকার এখানে একটি নৌ জেটি স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সাথে আনন্দবাজারে নিম্নাংশটি ভরাটের উদ্যোগ নিয়েছে সেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে আমি আমার ইউনিয়নবাসীর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাই।
কলাপাতা রেষ্টুরেন্টের বিজ্ঞাপন
জানাগেছে, আনন্দবাজার নৌঘাটে একটি নৌ-জেটি স্থাপন করার জন্য বিআরডাব্লিওটিএ মেঘনা নদীর তীর ঘেঁষে খননের কাজ শুরু করে যাতে বড় বড় নৌযান সেই জেটিতে আসতে পারে। সেজন্য কাজ শুরু করেছে বিআরডাব্লিউটিএ। আজ রবিবার সকালে সোনারগাঁ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো. ইব্রাহিম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সে কাজের উদ্ধোধন করেন।
নদী খননের কাজ উদ্ধোধনের সময় তিনি জানান, নুনেরটেকসহ নৌ-পথে যারা যাতায়াত করেন তাদের সুবিধার্থে আনন্দবাজার নৌঘাটে একটি নৌ-জেটি স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নদী খনন করার সময় নদীর বালূ দিয়ে আনন্দবাজার হাটের নিম্নাংশ ভরাট করে হাটটি সম্প্রসারন করা হবে এবং সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সকল কাজ সর্ম্পুন করা হবে। আমি মনে করি জেটিটি স্থাপন করা হলে নদীর ওপারের হাজার হাজার মানুষ কাঁদামাটি পার হয়ে কষ্ট করে যাতায়াত করতে হবে না। তারা জেটিটি ব্যবহার করে নির্ভিগ্নে চলাচলা করতে পারবে।