মস্কোর লুজনিকি স্টেডিয়ামে শুরু থেকে বল দখলে রেখে আক্রমণে এগিয়ে ছিল ক্রোয়েশিয়া। সুযোগ পেলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি ক্রোয়েশিয়া। বরং বিপরীতে থেকে প্রথমার্ধেই এগিয়ে যায় ফ্রান্স। ২-১ গোলের লিড নিয়ে বিরতিতে গেল ফ্রান্স। আর তাতে ১৯৭৪ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালের পর প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের প্রথমার্ধে ৩ গোল দেখলো সবাই। দ্বিতীয়র্ধে গতিমানব ফ্রান্সের দাপটে দিশেহারা ক্রোয়েশিয়ার রক্ষণবিভাগ। আর তাতে ৪-২ গোলের ব্যবধানে জয় পায় ফ্রান্স। ফলে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোফা নিয়ে মাঠ ছাড়ে দিদিয়ে দেশমের ছেলেরা।
মস্কোর লুজনিকি স্টেডিয়ামে শুরু থেকে বল দখলে রেখে আক্রমণে এগিয়ে ছিল ক্রোয়েশিয়া। তবে ভালো কোনো সুযোগ তৈরি হয়নি।
খেলার ধারার বিপরীতে ফ্রান্স এগিয়ে যায় মারিও মানজুকিচের আত্মঘাতী গোলে। ১৮তম মিনিটে ডি-বক্সের অনেক বাইরে থেকে অঁতোয়ান গ্রিজমানের ফ্রি-কিক হেডে বিপদমুক্ত করতে চেয়েছিলেন সেমি-ফাইনালের জয়সূচক গোলদাতা। বল তার মাথায় ছোঁয়া লেগে জালে ঢোকায় কিছুই করার ছিল না গোলরক্ষক দানিয়েল সুবাসিচের।