• রাত ৪:৫৯ মিনিট রবিবার
  • ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  • ঋতু : শরৎকাল
  • ৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
এই মাত্র পাওয়া খবর :
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটি: যোগ্যতা নাকি রাজনৈতিক প্রভাব সোনারগাঁয়ে শাওন হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন সোনারগাঁয়ে নতুন ইউএনও ফারজানা রহমান সুজনের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রশাসনকে কঠোর হুশিয়ারি তুহিন মাহমুদের সোনারগাঁয়ে দূর্নীতিবাজ অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ সোনারগাঁ উপজেলা যুবদলের দোয়া মাহফিল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে সোনারগাঁ থানা বিএনপির খাদ্যসামগ্রী বিতরণ শিক্ষককে লাঞ্চিত করে পদত্যাগে বাঁধ্য করায় সোনারগাঁয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ সোনারগাঁয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর গণ-সমাবেশ সোনারগাঁয়ে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি জাদুঘরের অধিকাংশ সরঞ্জাম চুরি বিএনপি’র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে পৌর বিএনপি’র দোয়া বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে সোনারগাঁয়ে ছাত্রদলের শো-ডাউন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৪ কিলোমিটার যানজট, তীব্র ভোগান্তী সোনারগাঁয়ে মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয় দখল করে বিএনপির দলীয় অফিস সোনারগাঁ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকের উপর বহিরাগতদের হামলা সোনারগাঁয়ে যুবককে কুপিয়ে হত্যা নিরপরাধ কোন ব্যক্তিকে যেন মামলায় জড়ানো না হয়. ড. ইকবাল হোসেন সোনারগাঁও পৌরসভা মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়ে হামলা ভাংচুর সোনারগাঁয়ে ভাইয়ে ভাইয়ে ঝগড়া প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ
লিটন সত্যিই পক্ষপাতিত্বের শিকার, নাকি আইনে আছে এমন আউট?

লিটন সত্যিই পক্ষপাতিত্বের শিকার, নাকি আইনে আছে এমন আউট?

Logo


লিটন দাসের এক আউট নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে। বিতর্কটা হয়তো কিছুটা চেপে যেত, যদি বাংলাদেশ এশিয়া কাপের ফাইনালটায় সহজেই হেরে যেত। তেমনটা হয়নি। ভারতের বিপক্ষে তারা হেরেছে একেবারে শেষ বলে এসে। এমন হারের পর স্বভাবতই আফসোসটা আরও বেড়েছে-ইশ, লিটন আর দুই চারটা বল বেশি খেলতে পারলেও হয়তো ট্রফিটা জিতে যেতাম আমরা!

মাঠের খেলায় ভুল সিদ্ধান্ত হতেই পারে। তবে একটি ভুল সিদ্ধান্ত অনেক সময় পুরো ম্যাচের জয় পরাজয়ের নির্ণায়ক হয়ে দাঁড়ায়। লিটন যদি সত্যিই ভুল সিদ্ধান্তে আউট হয়ে থাকেন কিংবা পক্ষপাতিত্বের শিকার হয়ে থাকেন, তবে তো আফসোস থাকবেই। থাকারও কথা।

রড টাকারও এক দুইবার দেখে সিদ্ধান্তটি নিতে পারেননি। বার কয়েক জুম করা হয়, আবার টেনে টেনে দেখা হয়। তিনি যেন পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারছিলেন না। মনে সংশয় ছিল। ক্রিকেটে ‘বেনিফিট অব ডাউট’ বলে একটা কথা আছে। যদি কোনো আউট পরিষ্কারভাবে বোঝা না যায়, সেক্ষেত্রে সেটা ব্যাটসম্যানের পক্ষে যায়।

এই আইনে অবশ্যই লিটনের পক্ষে সিদ্ধান্তটা আসার কথা ছিল। এই জায়গায় পক্ষপাতিত্বের একটা প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। তবে আম্পায়ার যে আসলেই দ্বিধাগ্রস্থ ছিলেন, তার মনে সন্দেহ ছিল, সেটা সবাই আন্দাজ করতে পারলেও প্রমাণসাপেক্ষে বলা যায় না। স্বভাবতই তখন চলে আসে আরেকটি হিসেব। সন্দেহ-সংশয় বাদ দিলে ক্রিকেটীয় আইন আসলে এই আউটের ব্যাপারে কি বলে?

আইনের ধারায় গেলে অবশ্য লিটনের এই আউটটি নিয়ে প্রশ্ন তোলার উপায় নেই। ক্রিকেটের আইনের ৩৯তম ধারায় স্ট্যাম্পিং সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘একজন ব্যাটসম্যান আউট হবেন, যদি ক্রিজের বাইরে থাকেন এবং সেটা রান নেয়ার চেষ্টাতে নয়।’

এই আইনের ব্যাখ্যায় ক্রিজের বাইরে থাকা সম্পর্কে বলা আছে, ‘ব্যাটসম্যানের শরীর বা তার ব্যাটের কোনো অংশ ক্রিজের মধ্যে মাটিতে স্পর্শ না করা। যদি তার ব্যাট একটুখানিও মাটি থেকে উঁচু হয়ে থাকে, ক্রিজের পেছনে থাকা সত্ত্বেও কিংবা যদি তার পা ক্রিজের লাইনের মধ্যে থাকে, কিন্তু সেটা পুরোপুরি লাইন ক্রস না করে এবং পেছনের মাটি স্পর্শ না করে, তবে তিনি আউট হবেন।’

এই আইন অনুযায়ী, লিটন দাস অবশ্যই আউট ছিলেন। তবে তৃতীয় আম্পায়ার বারবার জুম করে আউটটা দেখার চেষ্টা করাতেই অন্য বিতর্কটা তৈরি হয়েছে-সন্দেহ থাকলে তো সেটা ব্যাটসম্যানের পক্ষেই যাওয়ার কথা!


Logo