কনস্টেবল ফজলু মিয়া বলেন, প্রসূতি মা ও নবজাতককে উদ্ধার করে রাত সোয়া ২ টায় ঢামেক হাসপাতালের ২১২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করি। ওই নারীর স্বামী আব্দুল বাংলাদেশি। নবজাতক পুত্র সন্তান আছে নবজাতক ইউনিটে ও মা গাইনি বিভাগের ২১২ ওর্য়াডের ২৪ নম্বর বেডে। তার স্বামীকে পাওয়া যায়নি। হাসপাতালেও আসেননি।রোকসানার বাড়ি ভারতে। তিনি হিন্দিতে কথা বলেন।’
ফজলু মিয়া আরও জানান, ‘প্রসূতি ভারত থেকে প্রথমে স্বামীর সঙ্গে যশোর এসে এক আত্মীয়ের বাসায় ছিলেন। সেখানে একটি ক্লিনিকে চিকিৎসক দেখিয়েছিলেন।এরপর তার স্বামী আব্দুলের চাদপুরের বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ট্রেনে কমলাপুর আসেন। এখানে এসে স্বামীকে আর খুঁজে পাননি। পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে আসে। পরে রেল স্টেশনের থানার বাথরুমে সন্তান প্রসব করেন।’
এদিকে, ঢামেকে ভর্তির সংবাদ শুনে মঙ্গলবার দুপুরে প্রসূতি ও নবজাতককে দেখতে আসেন হাসপাতালের উপপরিচালক শাহ আলম তালুকদার। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সন্তান ও মা দুই জনই ভালো আছে। মা আছেন গাইনি ওয়ার্ডে। শিশুটিকে নবজাতক ইউনিটে রাখা হয়েছে।’