নিউজ সোনারগাঁ২৪ডটকমঃ নারায়ণগঞ্জ জেলা ও সোনারগাঁ আওয়ামীলীগের একাংশের নেতাদের সাথে তুমুল দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। সোনারগাঁ আওয়ামীলীগে আহবায়ক কমিটিকে নিয়ে মূলত এ দ্বন্দ্বের মধ্য দিয়ে সাবেক সাংসদ কায়সার হাসনাত ও ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী মাহফুজুর রহমান কালামের রোশানলে পড়েছে জেলা কমিটির সভাপতি আব্দুল হাই ও সেক্রেটারী আবু হাসনাত শহীদ বাদল। বিদ্রোহীদের তালিকা দীর্ঘ হলেও কায়সার ও কালামকে সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে জেলা আওয়ামীলীগ। একারণে কোন উপায় অন্ত না দেখে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা কমিটি। এখন রাজনীতিক প্রেক্ষাপট যেদিকেই টার্ন করুকনা কেন জেলা আওয়ামীলীগের প্রেস্টিজের বারোটা বাঁজিয়ে ছেড়েছে বিদ্রোহীরা।
জানাগেছে, বিদ্রোহী প্রার্থীদের তালিকায় থাকা সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল্লাহ আল কায়সার হাসনাত, সোনারগাঁ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালাম বিগত নির্বাচনগুলোতেও বিদ্রোহীতা করে। যদিও কায়সার হাসনাত ও মোশারফ হোসেন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিদ্রোহীতা করে শেষ সময়ে সরে দাঁড়ায়। কিন্তু মাহফুজুর রহমান কালাম উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহীতা করে নির্বাচনে পরাজিত হয়। তবে এবার সোনারগাঁ আওয়ামীলীগের আহবায়ক কমিটি নিয়ে তারা বিদ্রোহ করছে। এ নিয়ে তুলকালাম দেখা যাচ্ছে। তবে জেলা আওয়ামীলীগে সভাপতি সেক্রেটারী বরাবরের মত তাদের কাছে পরাস্ত হয়েছে।
জানাগেছে, বিদ্রোহী প্রার্থীদের তালিকায় থাকা সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল্লাহ আল কায়সার হাসনাত, সোনারগাঁ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালাম বিগত নির্বাচনগুলোতেও বিদ্রোহীতা করে। যদিও কায়সার হাসনাত ও মোশারফ হোসেন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিদ্রোহীতা করে শেষ সময়ে সরে দাঁড়ায়। কিন্তু মাহফুজুর রহমান কালাম উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহীতা করে নির্বাচনে পরাজিত হয়। তবে এবার সোনারগাঁ আওয়ামীলীগের আহবায়ক কমিটি নিয়ে তারা বিদ্রোহ করছে। এ নিয়ে তুলকালাম দেখা যাচ্ছে। তবে জেলা আওয়ামীলীগে সভাপতি সেক্রেটারী বরাবরের মত তাদের কাছে পরাস্ত হয়েছে।
সূত্র বলছে, গত ১৫ জুলাই সোনারাগাঁও উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির অনুমোদন দেন জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই এবং সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত শহীদ বাদল। কমিটিতে সামসুল ইসলাম ভূইয়া আহবায়ক এবং সোনারগাঁয়ের পিরোজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুর রহমানকে যুগ্ম আহবায়ক করা হয়। এই আহবায়ক কমিটি ঘোষণার পর পরই জেলা আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট নেতারা সভাপতি আব্দুল হাই ও সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত শহীদ বাদলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। সেই সাথে সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারাও বিদ্রোহ করে আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে মাঠে নামেন।
গত ২৪ আগস্ট বিদ্রোহীদের তালিকার শীর্ষে থাকা সাবেক সাংসদ আবদুল্লাহ আল কায়সার হাসনাত বলেছিলেন, এখন আমার জীবনে আর কোন পদ-পদবী চাওয়া পাওয়া নাই। এখন আমি সোনারগাঁয়ের আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের মুখে হাসি দেখতে চাই। আমি আশা করি আমাদের ঐক্যের মাধ্যমে সেই নেতাকর্মীদের মুখে হাসি ফুটবে। সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামীলীগকে ওরস্যালাইন আওয়ামীলীগ হতে দেয়া যাবে না। আপনারা সেপ্টেম্বরের ১ তারিখ থেকে ওরস্যালাইন মার্কা আওয়ামীলীগকে যেখানে পাবেন সেখানেই প্রতিহত করবেন। সুত্র নিউজ নারায়ণগঞ্জ