নিউজ সোনারগাঁ২৪ডটকম:
পুলিশি মামলার পর ধমাতে পারিনি সোনারগাঁ থানা বিএনপিকে। দলের টানে খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য শ্লোগানে রাজধানী মূখরিত করে যোগদান করেছিলেন পল্টনের রাজপথে।সোনারগাঁ থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মীর শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠেছিল রাজপথ।
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপি কার্যালয়ে হানা দেয় সোনারগাঁ থানা পুলিশ। সেখান থেকে আটক করা হয় ১৩ জন ছাত্রদলের নেতাকর্মীকে। অভিযোগ আনা হয় সরকার হটানোর ষড়যন্ত্র করছিল তারা। পরের দিন থানা বিএনপিরন সভাপতিসহ মামলা করা ৩৩ জনের নাম উল্লেখ করে। সে দিনই রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকার ব্যাপারী হাউজ থেকে আটক করা জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক খাইরুল ইসলাম সজিবকে। পরের দিন ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে প্রেরণ করে সোনারগাঁ থানা পুলিশ। আদালতের শুনানী শেষে তাদের ১৪ জনের একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। দীর্ঘদিন হামলা-মামলার পর হঠাৎ করে নেতাকর্মীদের গ্রেফতার সোনারগাঁ থানা বিএনপি উপর খড়গ নেমে আসে। ঘা ঢাকা দিতে থাকে থানা বিএনপির অনেক নেতাকর্মীরা। এর মধ্যে জাতীয়তাবাদি দলের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে পল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালযের সামনে জনসভার আয়োজন করে বিএনপি। সেই জনসভায় সোনারগাঁয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম মান্নান, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও থানা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু ও সাবেক মন্ত্র্রী রেজাউল করিমের পন্থীরা হাজারো নেতাকর্মী নিয়ে যোগদেন পল্টন জনসভায়। ফেষ্টুন, ব্যানার, প্লেকার্ড ও রংবেরংঙ্গের পোষ্টার হাতে নিয়ে সোনারগাঁ থানা বিএনপি ব্যানারে তারা সমাবেশস্থলে যোগদেন। কোন চাপই ধমাতে পারিনি সেই নেতাকর্মীকে। সকাল থেকেই যে যার মতো বিভিন্ন যানবাহনে চলে পৌচ্ছে যান রাজধানীতে। সেখানে জড়ো হয়ে বিশাল মিছিল নিয়ে পৌচ্ছান সমাবেশে।
এ ব্যাপারে সোনারগাঁ থানা বিএনপির নেতাকর্মীরা জানান, সরকার যতই মামলা-হামলা করুক না কেন আমরা খালেদা জিয়ার মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বো না। আমরা থানা বিএনপি একত্রে আমি ভবিষ্যতের ও থাকবো। যে যার অবস্থান থেকে অবৈধ সরকারকে হটানোর জন্য কার্যক্রম চালিয়ে যাবো।