মাসুদ হাসানঃ আল-আমিন খাঁন জিতু কাঁচপুর তরুণ প্রজন্মের উজ্জ্বল নক্ষত্র ও যুব সমাজের প্রিয় মুখ।তিনি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে গড়া এক সৈনিক।তাঁর বংশ পরিক্রমা তিনি আওয়ামী লীগ রাজনীতির সাথে জড়িত। আল-আমিন খাঁন জিতু ১৯৮৭ সালে ১০ নভেম্বর সোনারগাঁয়ের কাঁচপুর ইউনিয়নে এক সম্ভ্রান্ত খাঁন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম সবুর খাঁন।যিনি কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদে ১৯৯২সালে চেয়ারম্যান ছিলেন।বঙ্গবন্ধু পরিষদের সোনারগাঁ উপজেলার সভাপতি ছিলেন দীর্ঘদিন।বর্তমানে তার পিতা কাঁচপুর শিল্পাঞ্চল বিসিক মালিক সমিতির সভাপতি। আল-আমিন খাঁন জিতু ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (WBUT) এর অধীনে জর্জ কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। আল-আমিন খাঁন জিতুকে কাঁচপুরের তরুণ ও যুব সমাজ এখন সোনারগাঁ আওয়ামী যুবলীগের দক্ষ নেতা হিসেবেই জানেন।বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ভালোবেসে বাবার হাত ধরেই তিনি রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন। যুবলীগে প্রবেশ করা নিয়ে নিউজ সোনারগাঁ ২৪ কে জানান, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র গণতন্ত্র, শোষণমুক্ত সমাজ অর্থাৎ সামাজিক ন্যায়বিচার, জাতীয়তাবাদ, ধর্ম নিরপেক্ষতা অর্থাৎ সকল ধর্মের মানুষের স্ব স্ব ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের অধিকার তথা জাতীয় চার মূলনীতিকে সামনে রেখে বেকারত্ব দূরীকরণ, দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষা সম্প্রসারণ, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ ও আত্মনির্ভরশীল অর্থনীতি গড়ে তোলা এবং যুব সমাজের ন্যায্য অধিকারসমূহ প্রতিষ্ঠার। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে দেশের সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষের মধ্য থেকে স্বাধীনতা ও প্রগতিকামী যুবক ও যুব মহিলাদের ঐক্যবদ্ধ করে তাদের রাজনৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে একটি সুশৃঙ্খল সংগঠন গড়ে তোলাই যুবলীগের উদ্দেশ্য। তিনি আরও জানান,বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যুবকদের উদ্দেশ্যে ১৯৭৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি এক ভাষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন , ওয়াদা কর দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করবি।…আমি যেখানে আছি, সেখানে কেন তোরা উহা বন্ধ করিতে পারবি না।..চোখের আড়াল হলেই তোরা লটর-পটর করিস। কিন্তু তোরা লটর-পটর না করিলে আর কেহ লটর পটর করিতে পারিবে না।তাই আবার বলিতেছি, আমার বাণী যেন নীরবে নিভৃতে না কাঁদে। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনের জন্যই যুবলীগে প্রবেশ করা।