২০ বছর আগেকার কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় সলমন খানকে দোষী সাব্যস্ত করল জোধপুরের আদালত। পাঁচ বছরের কারাদণ্ডে পাশাপাশি তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই মামলায় অন্য চার অভিযুক্ত ছিলেন সইফ আলি খান, তব্বু, নীলম এবং সোনালি বেন্দ্রে। তাঁদের অবশ্য বেকসুর ঘোষণা করেছে আদালত। এই রায়ের ফলে সলমনকে আজ রাতে জোধপুর সেন্ট্রাল জেলে কাটাতে হবে।
সলমনের আইনজীবী এইচ এম সারস্বতের দাবি ছিল, সরকারি কৌঁসুলি অভিযোগের স্বপক্ষে প্রমাণ সংগ্রহ করতেই পারেননি। মামলা সাজাতে ভুয়ো সাক্ষী দাঁড় করিয়েছেন। এমনকী, বন্দুকের গুলিতেই যে কৃষ্ণসার দু’টির মৃত্যু হয়েছিল, তা-ও সরকারি কৌঁসুলি প্রমাণ করতে পারেননি বলে দাবি করেছেন সারস্বত। ২৮ মার্চ নিম্ন আদালতে কৃষ্ণসার মামলার চূড়ান্ত পর্যায়ের শুনানি শেষ হয়।
অন্যদিকে প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, ১৯৯৮ সালের ১ এবং ২ অক্টোবর যোধপুরে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ সিনেমার শ্যুটিংয়ের মাঝে আলাদা আলাদা জায়গায় দু’টি কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করেছিলেন সলমন খান। সেই সময় তাঁর সঙ্গে সইফ আলি খান, নীলম, তব্বু এবং সোনালি বেন্দ্রেরা ছিলেন।