কোম্পানিগুলো হলো সিটি এডিবল অয়েল লিমিটেড (তীর), বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেড (রূপচাঁদা), মেঘনা ও ইউনাইটেড এডিবল অয়েল রিফাইনারি লিমিটেড (ফ্রেশ), বসুন্ধরা অয়েল রিফাইনারি মিল (বসুন্ধরা), শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (পুষ্টি), এস আলম সুপার এডিবল অয়েল কোম্পানি লিমিটেড (এস আলম), প্রাইম এডিবল অয়েল লিমিটেড (প্রাইম) ও গ্লোব এডিবল অয়েল লিমিটেড (রয়্যাল শেফ)।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারপারসন মো. মফিজুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘শুধু ভোজ্যতেল নয়, অন্য যেকোনো পণ্যের ক্ষেত্রেও যদি সিন্ডিকেট বা নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ পাওয়া যায়, আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
কমিশন সূত্র বলছে, প্রতিষ্ঠানটির আইনে স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলা করার এখতিয়ার আছে। প্রাথমিক তদন্তে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে যেসব অসামঞ্জস্য পাওয়া গেছে, সেগুলোর বিষয়ে আগামী ১৮ ও ১৯ মে শুনানি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। তথ্যসুত্র প্রথম আলো